কী আছে তৌফিকার লকারে?
১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১৬ এএম | আপডেট: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১৬ এএম
নৌকায় করে পালাতে গিয়ে ধরা পড়েন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। দড়ি দিয়ে হাত বাঁধা আনিসুল হকের হাল-ফিল দেখে অনেকে ঘৃণা করেছেন। ‘পাপের প্রায়শ্চিত্ত’ বলে উল্লেখ করেছেন কেউ কেউ। তার ঘনিষ্ঠজনদের মধ্যে লক্ষ করা গেছে করুণা। তার দুর্দশা ও করুণ পরিণতি দেখে সরাসরি তার কাছ থেকে উপকারভোগী অনেকে গোপনে দীর্ঘশ্বাস ফেলেছেন। কিন্তু হাসিনার এই ল্যাসপেন্সারকে দিয়ে যে নারী সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছেন, সেই তৌফিকা করিম এখন নিরুদ্দেশ। লাপাত্তা হয়ে গেছেন আনিসুল হক ধরা পড়ার পরপরই। আনিসুল হক চৌদ্দ শিকের ভেতর বসে এখন হয়তো ফেলে আসা জীবনের খেরোখাতায় হিসাব মেলাচ্ছেন। কিন্তু তাকে সামনে রেখে যারা আখের গুছিয়েছেন, সেই দুধের মাছিরা এখন কোথায়? কোথায় তার ‘জীবনের চেয়ে প্রিয় বান্ধবী’ অ্যাডভোকেট তৌফিকা করিম?
গত ৫ আগস্ট হাসিনা পালিয়ে যান। পরে নৌপথে পালাতে গিয়ে ধরা পড়েন আনিসুল হক। এ সময় বান্ধবী তৌফিকা দেশেই ছিলেন। ঘটনার পরপর তিনি গা ঢাকা দেন। অথচ অ্যাডভোকেট তৌফিকা করিমের (আনিসুল হকের বান্ধবী হিসেবে সমধিক পরিচিত) নামে এক সময় কাতচিৎ হতো আইনমন্ত্রণালয়। কারণ তিনি হাসিনার ফ্যাসিবাদের দোসর আনিসুল হকের বিশেষ সম্পর্কিত নারী। আনিসুল হকের ওপর এ নারী আইনজীবীর প্রভাব এবং অধিকার এতটাই প্রবল ছিল যে, কাউকে আনিসুল হকের করুণা প্রার্থী হতে হলে তাকে অবশ্যই তৌফিকা করিমের দ্বারস্থ হতে হতো। আইনাঙ্গনের যত বেআইনি সুবিধা লাভের জন্য প্রথমে লাইন দিতে হতো তৌফিকার দুয়ারে। শেখ হাসিনা ফ্যাসিজমের শেষ দশকে আইন মন্ত্রণালয়ের অপরিহার্য চরিত্র হয়ে উঠেছিলেন তৌফিকা।
অতীত পর্যালোচনায় জানা যায়, শেখ মুজিব হত্যা মামলায় সরকার পক্ষের আইনজীবী ছিলেন আনিসুল হকের পিতা অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক। তার চেম্বারে জুনিয়র হিসেবে কাজ করতে আসেন সদ্য এলএলবি পাস করা সুহাসিনী তৌফিকা করিম। সিরাজুল হকের ইন্তেকালের পর আনিসুল হক চেম্বারের ‘উত্তরাধিকারসূত্রে’ই লাভ করেন তৌফিকাকে। নিঃশব্দে বনে যান ‘আনিসুল হকের জুনিয়র’। সুপ্রিম কোর্ট বারের একই কক্ষে আনিসুল হকের মুখোমুখি বসতেন। এভাবেই বিচারাঙ্গনের মানুষ আনিসুল হক ও তৌফিকা করিমের ‘ঘনিষ্ঠতা’ উপভোগ করতেন। আনিসুল হকের পেশাগত বন্ধুরা কেউ ঈর্ষা করতেন। টিপ্পনী দিতেন। মুচকি হাসতেন কেউ কেউ। আইনাঙ্গনের মানুষ যতটা না ‘অ্যাডভোকেট তৌফিকা করিম’ নামে তাকে চেনেন, তার চেয়ে বেশি চেনেন ‘আনিসুল হকের বান্ধবী’ হিসেবে। কারণ এককভাবে হাইকোর্টে তিনি কোনো মামলা পরিচালনা করেছেন, এমনটি তাকে কেউ দেখেনি। আনিসুল হকের কোনো কোনো মামলার তিনি হয়তো ছিলেন ফাইলিং ল’ ইয়ার। আদালতের কর্মঘণ্টার ভেতর এজলাসের করিডোরে তৌফিকার দ্যুতিময় বিচরণ কারো চোখ এড়াত না। তবে ‘কোর্ট আওয়ার’ শেষে আনিস-তৌফিকা কোথায় যেতেন, দেখত কেউ। দু’জনের একসঙ্গে একান্তে সময় কাটিয়েছেন মর্মে কোনো প্রত্যক্ষদর্শীকে পাওয়া যায় না। তবে বিদেশে বহুবার একে অন্যের ‘সফরসঙ্গী’ হয়েছেন, এমন আইউইটনেস অনেক আছেন।
স্ত্রীর মৃত্যুর পর আনিসুল হক আর বিয়ে করেননি। পক্ষান্তরে তৌফিকা হচ্ছেন কুমিল্লা বারের আইনজীবী এম এ করিম এবং দিলদার করিমের কন্যা। কুমিল্লার এথনিকা স্কুল অ্যান্ড কলেজর গভর্নিং বডির সভাপতি। চাটার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট স্বামী আফতাব উল ইসলাম বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ছিলেন। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানও তার রয়েছে। পেশাগত কারণে প্রায় সময়ই তিনি থাকেন বিদেশে। তাদের ছেলেমেয়ে থাকেন যথাক্রমেÑ যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায়। ফলে বাংলাদেশে তৌফিকা করিম ছিলেন পিছুটানহীন। বিভিন্ন ক্লাব,এনজিও এবং সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্তা ছিলেন। ক’দিন পরপরই তার ছিল ‘বিদেশ ট্যুর’।
আফতাব উল ইসলাম তৌফিকার কাগুজে স্বামী হলেও তাদের দু’জনকে একসঙ্গে খুব একটা দেখা যেত না। আনিসুল হক যেখানে তৌফিকাও থাকতেন সেখানে। সম্পর্কের সুবাদে আনিসুল হক তৌফিকা করিমকে তার ‘সিটিজেন ব্যাংক’-এর পরিচালক ও চেয়ারম্যান করেন। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য নিয়োগ দেন। একটি লিগ্যাল অর্গানাইজেশনের নামে বিদেশ ট্যুরে পাঠাতেন। শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করে আনিসুল হক কিনে দিয়েছেন একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের ৪০ শতাংশ মালিকানা।
পেশায় ‘আইনজীবী’ পরিচয় দিলেও এককভাবে মামলা পরিচালনা করতে তৌফিকাকে কেউ দেখেনি। তবে তিনি নিজেকে ‘সিরাজুল হক অ্যাসোসিয়েটস’ নামক ল’ ফার্মের সিনিয়র পার্টনার দাবি করেন। আনিসুল হক আইনমন্ত্রী হওয়ার পর বিচারিক আদালতে হত্যা-ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধের মামলায় প্রভাবশালী আসামিদের জামিন পাইয়ে দেয়ার কাজ করতেন। ব্যাংক লুটেরা, অর্থপাচারকারী, দুর্নীতিবাজ রাঘববোয়ালদের জামিন, বিচারে মামলায় জিতিয়ে দেয়ার চুক্তি নিতেন। রায় পক্ষে এনে সাব-রেজিস্ট্রার, জেলা রেজিস্ট্রার বদলি, বিচারক বদলি, আইনমন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব ধরনের নিয়োগ, সারাদেশে জামিন বাণিজ্য ছিল তৌফিকা করিমের আয়ের প্রধান উৎস। এসব কাজের জন্য তৌফিকাকে সশরীরে কখনো আইন মন্ত্রণালয় কিংবা আদালতে যেতে হতো না। জজকোর্টে অ্যাডভোকেট শেখ বাহারুল ইসলাম বাহার মক্কেলের কাছ থেকে ওকালতনামা নিতেন। ওই মামলায় ‘সিনিয়র আইনজীবী’ হিসেবে থাকত তৌফিকা করিমের নাম। অর্থাৎ বাহারকে দিয়ে ওকালতনামা নেয়া হতো। নেপথ্যে ‘অলৌকিক শক্তি’ হিসেবে করতেন আনিসুল হকের ঘনিষ্ঠ তৌফিকা। একইভাবে হাইকোর্টের মামলাগুলোতে তৌফিকা ওকালতনামা নিতেন অ্যাডভোকেট শাহরিয়ার কবির বিপ্লবের নামে। এ আইনজীবীর নামের ওপর মামলা ‘মুভ’ হলেও নেপথ্যে কাজ করতেন তৌফিকা।
আনিসুল হকের বান্ধবী-খ্যাত অ্যাডভোকেট তৌফিকা করিমের প্রকৃত সম্পদের পরিমাণ কতÑ তার পরিমাপ করা কঠিন। কারণ অধিকাংশ অর্থই তিনি কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেন বলে জানা যায়। তবে আর যাতে কোনো অর্থ পাচার করতে না পারেন সেই লক্ষ্যে বিএফআইইউ ইতোমধ্যেই তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলো জব্দ করেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন তার অবৈধ অর্থের উৎস অনুসন্ধান করছে। করছে সম্পদ অনুসন্ধান। বিএফআইইউর তথ্য অনুসারে, দেশের ভেতর তৌফিকা করিমের যে সম্পদ রয়েছে সেটি পানির নিচে নিমজ্জিত হিমশৈলের চূড়া মাত্র। তা সত্ত্বেও দেশের ভেতর তার নিজ নামে যে সম্পদের সন্ধান মিলেছে তা সুপ্রিম কোর্টের প্রথিতযশা সিনিয়র আইনজীবীর পক্ষে কল্পনা করাও কঠিন।
বিএফআইইউর তথ্য মতে, বিভিন্ন ব্যাংকে অন্তত ১২টি অ্যাকাউন্টে লেনদেন করেন তৌফিকা করিম। ইউসিবিএল ব্যাংকে তৌফিকা করিমের রয়েছে কয়েকটি অ্যাকাউন্ট। আইনত এক ব্যাংকে একজন গ্রাহকের একই নামে একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকতে পারে না। কিন্তু অ্যাডভোকেট তৌফিকার তা রয়েছে। কোনো অ্যাকাউন্ট ‘তৌফিকা করিম’ নামে, কোনো অ্যাকাউন্টের নাম ‘তৌফিকা আফতাব’।
ইউসিবিএলের বসুন্ধরা শাখায় তৌফিকা করিমের একটি অ্যাকাউন্টে টাকা রয়েছে সাত কোটি ৭০ লক্ষাধিক। ব্যাংকটির একই শাখার আরেক অ্যাকাউন্টে রয়েছে ৫০ লাখ টাকা। ইউসিবিএল নর্থ গুলশান শাখার অ্যাকাউন্টে টাকা রয়েছে ১৬ কোটি। বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে বর্তমানে তার নগদ টাকা রয়েছে ২৩ কোটি। বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্ট ইউনিট তৌফিকার অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছে।
নিজ মালিকানাধীন সিটিজেন ব্যাংকের তিনি উদ্যোক্তা পরিচালক। এটির শেয়ারে তার বিনিয়োগ রয়েছে পাঁচ কোটি টাকা। বেসরকারি টিভি চ্যানেল ‘দেশটিভি’তে রয়েছে ৪০ শতাংশ শেয়ার।
স্থাবর সম্পদের মধ্যে গুলশান ১২৯ নম্বর হোল্ডিংয়ে রয়েছে বাড়ি। রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে একটি ডুপ্লেক্স বাড়ি। একটি ফ্ল্যাট রয়েছে বনানীতে।
তবে সবচেয়ে বেশি রহস্য তৈরি হয়েছে নিজের সিটিজেন ব্যাংকে রক্ষিত ‘লকার’কে ঘিরে। বৃহদাকার এই লকারটির নম্বর ৩৪। লকারের ভেতর কী রয়েছে, কারো জানা নেই। তদন্ত সংস্থাগুলো ধারণা করছে, সিটিজেন ব্যাংকে রক্ষিত এ লকারে থাকতে পারে শত শত কোটি টাকার স্থাবর সম্পদের দলিল, বিপুল স্বর্ণালঙ্কার ও ডায়মন্ড। এগুলোর মূল্য অনুমান করা যাচ্ছে না। তাই লকার ঘিরে তদন্ত সংস্থাগুলোর মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে রহস ও কৌতূহল। কী আছে তৌফিকার এই সুরক্ষিত লকারের ভেতর? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে লকার খুলে দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ লকার খুলতে এরই মধ্যে আদালতের অনুমোদনের আবেদন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
কোনো প্র্যাক্টিশনার আইনজীবী না হয়েও তৌফিকা করিম আইন পেশার নাম ভাঙিয়ে দু’হাতে কামিয়েছেন অর্থ। আইনজীবী হিসেবে এ জন্য তাকে কোনো ওকালতনামায় স্বাক্ষর করতে হতো না। আনিসুল হক তার বন্ধু হওয়ার সুবাধে দুই হাতে কামিয়েছেন অঢেল। তার ঘনিষ্ঠ আইনজীবীরা জানান, তৌফিকা ১০ বছরে যে অর্থ হাতিয়েছেন তা অনেক প্রথিতযশা সিনিয়র আইনজীবী সারা জীবনেও আয় করতে পারেননি। আইন পেশা কখনো তৌফিকার মূল আয়ের উৎস ছিল না। আয়ের উৎস ছিল সাইনবোর্ড। তিনি আনিসুল হকের বান্ধবী। এ পরিচয়ে কাঁত হয়ে যেতে আইনমন্ত্রণালয় ও বিচার বিভাগ। তার আয়ের প্রধান উৎস ছিল বেআইনি তদবির। তার ইশারা ছাড়া সাব-রেজিস্ট্রার বদলি হতো না। ‘ভালো স্টেশন’-এ একজন সাব-রেজিস্ট্রার বদলিতেই পেতেন এক থেকে আড়াই কোটি টাকা। বিচারক বদলিও করতেন। আইন মন্ত্রণালয়ে আদালত সহায়ক কর্মচারী নিয়োগ দিয়েও তিনি হাতিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। এ ছাড়া পক্ষে রায় পাইয়ে দেয়া, জামিন পাইয়ে দেয়া, প্রায় হেরে যাওয়া মামলায় জিতিয়ে দেয়া, ফ্রিজ অ্যাকাউন্ট আন-ফ্রিজ করা, জব্দ পাসপোর্ট আদালতের নির্দেশে ছাড় করানো, ইমিগ্রেশন ব্লক-আনব্লক করা, রেজিস্ট্রেশন খাত থেকে নিয়মিত মাসোয়ারা নেয়া ছিল তার অর্থ আয়ের প্রধান উৎস।
এসব অর্থের সামান্যই দেশে রয়েছে। প্রায় সব অর্থই পাচার করে দিয়েছেন কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে। তার দুই সন্তান কানাডায় স্থায়ী হয়েছেন। স্বামী আফতাব উল ইসলাম থাকেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। এ দুই দেশে নিয়মিত যাতায়াত করেন তিনি।
গত ৫ আগস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর তৌফিকা করিমকে দেশে দেখা যায়নি। তার বন্ধু সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বুড়িগঙ্গার তীরে ধরা পড়ার পরও পাশে পাওয়া যায়নি তৌফিকাকে। গত অক্টোবরের দিকে প্রতিবেদকের ঘনিষ্ঠ একজন তৌফিকাকে দেখেছেন দুবাই এয়ারপোর্টে। তবে বাংলাদেশে ফিরছেন নাকি পালাচ্ছেন-জানা যায়নি।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে : তারেক রহমান
ঋণখেলাপিরা যাতে মনোনয়ন না পায় চেষ্টা করবো : মির্জা ফখরুল
অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর না হলে রাজনৈতিক সংস্কার টেকসই হবে না : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি
টিসিবি’র এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেলের সরবরাহ নিশ্চিতে কারখানা পরিদর্শন ভোক্তা অধিকারের
গণপরিবহনে শৃঙ্খলায় কাউন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা
রাজধানীর তিন পার্কে ভেন্ডারের চুক্তি : শর্ত ভঙ্গের তদন্তে ডিএনসিসি
বাবা-মায়ের পুরোনো বাড়িতে যাই : শফিকুল আলম
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা অনুদান
২০২৪ সালে ৩১০ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ভারতীয় ৭২ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে অপতথ্য প্রচার
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৪৭
প্লাটফর্ম বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
শক্তিশালী অর্থনীতি ও গর্বিত জাতি গড়তে শহীদ জিয়ার দর্শন ধারণ করতে হবে : আমির খসরু
ঘটনার তিনদিন পর থানায় মামলা
অনিয়ম ঢাকতে তড়িঘড়ি করে নির্বাচনের পাঁয়তারা
শেবাচিম হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের দুরবস্থা
৯৬টি সিএনজি ভাঙ্গাড়ি হিসাবে সাড়ে ১১ লাখ টাকায় বিক্রি
৩১ দফা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে রূপগঞ্জে বিএনপির সমাবেশ
রেজিস্ট্রেশন এমপ্লয়ীজ এসোসিয়েশনের সভাপতি হেলেনা-সম্পাদক বায়েজিদ